1. thedailydrishyapat@gmail.com : TheDaily Drishyapat : TheDaily Drishyapat
  2. info@pratidinerdrishyapat.com : Pratidiner Drishyapat : Pratidiner Drishyapat
  3. admin@thedailydrishyapat.com : admin :
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৪৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
গাইবান্ধায় চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে  ইউনিয়নবাসীর বিক্ষোভ ঘোড়াঘাটে বাসের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত ছাত্রদলের সদস্যর উপর দূর্বৃওদের হামলা, প্রতিবাদে রায়গঞ্জে বিক্ষোভ রংপুরের শিক্ষার্থীর বাড়ি থেকে প্রবেশপত্র এনে দিলেন ট্রাফিক পুলিশ ঘোড়াঘাটে এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ৩৩ পরীক্ষার্থী বসতবাড়ি ভাংচুর ও লুটপাটের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন সিরাজগঞ্জে ১৯৯ পিচ ইয়াবাসহ ২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার পুলিশ দেখে পালাচ্ছিলেন, পকেটে মিলল ইয়াবা উল্লাপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ইউপি সদস্যের চিরিরবন্দরে ট্রাক্টরের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালকের মর্মান্তিক মৃত্যু

চৌহালীর এনায়েতপুরে ২৩৫ বছরের বাঁশ – ছনের মসজিদটি আজ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত

সংবাদ প্রকাশক:
  • Update Time : রবিবার, ৯ মার্চ, ২০২৫
  • ১১০ Time View

সোহেল রানা, চৌহালী প্রতিনিধি:
দুই বিঘা জমির উপর প্রতিষ্ঠিত দ্বিতল মসজিদটি। ২৩৫ বছর আগে স্থানীয়দের উদ্যোগে মসজিদটি নির্মাণ করে স্থানীয়রা। একসঙ্গে প্রায় তিন হাজার মানুষ মসজিদটিতে নামাজ আদায় করতে পারেন। পুরনো এ মসজিদটি ঘিরে দশনার্থীদের ভিড় লেগেই থাকে। বলছি  সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার এনায়েতপুরের কেন্দ্রীয় মসজিদের কথা।

দৃষ্টি নন্দন এ মসজিদের প্রধান ফটকে একটি বড় গম্বুজ রয়েছে। এছাড়া চার কোনায় চারটি ছোট গম্বুজ রয়েছে। সীমানা প্রাচীরের ৩০টি ছোট গম্বুজ ও পিলারগুলোতে লতাপাতার কারুকাজ খচিত আল্পনা যে কারও দৃষ্টি কাড়ে।
দ্বিতলবিশিষ্ট এ মসজিদ প্রতিষ্ঠাকালীন কাশ ফুলের ছন ও বাঁশ দিয়ে নির্মাণ করে এলাকার ধর্মপ্রাণ মানুষ। পরবর্তীতে টিনের ছাউনি দিয়ে মসদিজটি পুর্ননির্মাণ করা হয়। সবশেষ ২০০৭ সালের দিকে দ্বিতল বিশিষ্ট স্থাপনা নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মসজিদটি জেলার অন্যতম প্রাচীণ মসজিদ।

পুরনো এ মসজিদ দেখতে ও নামাজ পড়তে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বহু মানুষের সমাগম ঘটে। বিশেষ করে মসজিদের পাশেই বিশ্বমানের খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতাল ও ক্যান্সার সেন্টারে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত রোগীর স্বজন এবং বিদেশি ছাত্ররা জুমার নামাজ আদায় করেন।

প্রবীণ মুসল্লি হাজী সামান আলী বলেন, ‘মুরুব্বিদের কাছে শুনেছি, এ মসজিদে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মানুষ আসতো নামাজ আদায় করতে। তখন গ্রামে গ্রামে খুব বেশি মসজিদ চোখে পড়তো না।’ মসজিদটির সুউচ্চ মিনারের কথা জানিয়ে এ বৃদ্ধা বলেন, ‘মুয়াজ্জিন বেলায়েত হোসেন দেড় যুগ বিনা পারিশ্রমিকে এ মসজিদের খেদমেত করেছেন। নিজ অর্থায়নে তিনি ২৫ ফুট উচ্চতার মিনার নির্মাণ করেছিলেন।’

এলাকার চিত্রশিল্পী মোশারফ হোসেন খান জানান, কেজি মোড় থেকে খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে সড়কে যাতায়াতকারী সকলের নজর কাড়ে বড় মসজিদটি। এর সুউচ্চ তিনটি মিনারসহ মেহরাবে বিশাল আকৃতির একটি গুম্বজ রয়েছে।

মসজিদটির ইমাম হাফেজ মোহাম্মদ আলী বলেন, ঐতিহ্যবাহী বড় মসজিদে প্রায় আড়াই যুগ ধরে প্রতি বৃহস্পতিবার পবিত্র কুরআন খতম করা হয়। গ্রামের সর্বস্তরের মুসুল্লিদের সহযোগিতায় প্রায় ১০ থেকে ১৫জন হাফেজ কুরআন তেলাওয়াত করেন।

এনায়েতপুর বড় জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি নুরুল হুদা জোদ্দার বলেন, ‘এটি শুধু আমাদের এলাকার নয়, উত্তরবঙ্গের অন্যতম প্রাচীণ জামে মসজিদ।’

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
প্রতিদিনের দৃশ্যপট ২০২৪
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com