1. admin@thedailydrishyapat.com : admin :
  2. thedailydrishyapat@gmail.com : TheDaily Drishyapat : TheDaily Drishyapat
  3. info@pratidinerdrishyapat.com : Pratidiner Drishyapat : Pratidiner Drishyapat
বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:২৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ

উল্লাপাড়ায়  তথ্য গোপন ও বয়স জালিয়াতি করে সরকারি চাকরি করার অভিযোগ

সংবাদ প্রকাশক:
  • Update Time : বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৩৭ Time View

উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধি:
তথ্য গোপন, জালিয়াতি ও বিকৃতি করে সরকারি চাকরিতে যোগ দেয়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ। চাকরির শুরুতেই যারা এ ধরনের কাজ করে, তাদের মধ্যে অপরাধপ্রবণতা থাকতে পারে এমন ধারনা সবার।

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া পৌর আর, এস এলাকার নয়নগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা আরজুমান্দ এর বিরুদ্ধে বয়স জালিয়াতি করে চাকরিতে যোগদানের অভিযোগ উঠেছে।

আরজুমান্দের প্রকৃত জন্ম ১লা মার্চ ১৯৭৬। অথচ ভোটার আইডিতে যাদুর কাঠির মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্রে জন্ম তারিখ ৩ জানুয়ারি ১৯৮৪। তার জাতীয় পরিচয়পত্রে (নম্বর ৮৮১১৪২….৮২) তার জন্ম তারিখ ৩ জানুয়ারি ১৯৮৪। পিতা- মো. আজাহার আলী, মাতা- মোছা. সুফিয়া খাতুন, পেশা সরকারী চাকুরী। সরকারি চাকুরী বিধি অনুযায়ী বয়স বেশি হওয়ায় এখানেই ঘটে বিপত্তি। ১৯৭৬ সালে তিনি জন্ম গ্রহণ করে ১৯৮৪ সালে জন্ম দেখিয়ে কিভাবে সরকারি চাকুরি পান তা নিয়ে এলাকার মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

অভিযুক্ত আরজুমান্দের সাথে বয়স জালিয়াতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ১৯৭৬ সালে আমার জন্ম হয়। প্রকৃত বয়স বেশি হলেও আমার খুব ইচ্ছে ছিল প্রাইমারীতে শিক্ষাকতা করবো। ছোট বেলায় বিয়ে হয়ে যায়, লেখাপড়া সুযোগ পাইনি। পরে আবার স্কুলে ভর্তি হয়ে লেখাপড়া শুরু করে ১৯৯৮ এস.এস.সি ও ২০০২ এইচ.এস.সি পাশ করি। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ সালে সরকারি চাকুরীতে যোগদান করি।

তথ্য অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, আরজুমান্দের ভোটার তালিকা অনুযায়ী জন্ম তারিখ ৩ জানুয়ারি ১৯৮৪।  বড় ছেলে আরিফুর রহমানের ভোটার তালিকা অনুযায়ী জন্ম তারিখ ২রা জানুয়ারি ১৯৯১ হিসাব অনুযায়ী ছেলের চেয়ে মা ৬ বছর ১১ মাস ৩০ দিনের বড়। ফলে মা-ছেলের বয়সের পার্থক্য দাঁড়ায় প্রায় ৭ বছর। অভিযোগ উঠেছে আরজুমান্দ বয়স জালিয়াতি করে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেছেন। বয়স জালিয়াতি করে চাকরিতে যোগদান করায় এলাকার সচেতন মহলের মাঝে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় এক যুবক উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ছানোয়ার হোসেন বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগের পরিপেক্ষিতে আমরা দেখেছি তার যে একাডেমিক সনদ ও বয়স রয়েছে তাতে কোন সমস্যা নেই। তাছাড়া তিনি শিক্ষা ভাতা নেয় না। আর আরজুমান্দের সাথে তার ছেলের বয়সের যে পার্থক্য এটা অন্য বিষয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
প্রতিদিনের দৃশ্যপট ২০২৪
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com