1. admin@thedailydrishyapat.com : admin :
  2. thedailydrishyapat@gmail.com : TheDaily Drishyapat : TheDaily Drishyapat
  3. info@pratidinerdrishyapat.com : Pratidiner Drishyapat : Pratidiner Drishyapat
বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ

জুনে উৎপাদনে যাচ্ছে সিরাজগঞ্জ ৬৮ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র

সংবাদ প্রকাশক:
  • Update Time : সোমবার, ২৪ জুন, ২০২৪
  • ৮৬ Time View

॥ দৃশ্যপট প্রতিবেদক ॥
প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই চলতি জুন মাসে উৎপাদনে যাচ্ছে সিরাজগঞ্জ ৬৮ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র। ৯ জুলাই ২০২৪ পর্যন্ত প্রকল্পটির মেয়াদ থাকলেও ১০ দিন আগেই বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাচ্ছে।
আগামী ৩০ জুন এই সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পটির সিওপিতে (কমার্শিয়াল অপারেশন ডেট) যাবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। এটি চালু হলে জাতীয় গ্রীডে যোগ হবে ৬৮ মেগাওয়ার বিদ্যুৎ। প্রতি কিলোওয়াট ১১.২ টাকায় কিনে নেবে পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (পিডিবি)।
সরেজমিনে জানা যায়, বঙ্গবন্ধু সেতু ও নির্মাণাধীন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুর পশ্চিম পাড়ে যমুনা নদীর অববাহিকায় বাংলাদেশ ও চীনের দুটি কোম্পানীর যৌথ অর্থায়নে বিশাল এই সোলার পার্কটির নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। প্রকল্প এলাকায় স্লোপ প্রটেকশন কাজ সম্পন্ন করার পর যমুনা নদীর পাড়ে পরিত্যক্ত অকৃষি জমির উপর সারিবদ্ধভাবে সাজানো হয়েছে বড় বড় আকৃতির সোলার প্যানেল। পাশেই কনস্ট্রাকশন ভবনগুলো নির্মাণের কাজও শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
বাংলাদেশের এনডাব্লিউপিজিসিএল (নর্থ-ওয়েষ্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানী লি.) এবং চীনের সিএমসি (চায়না ন্যাশনাল মেশিনারী ইমপোর্ট এন্ড এক্সপোর্ট কর্পোরেশন) যৌথভাবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। “সিরাজগঞ্জ ৬৮ মেগাওয়াট সোলার পার্ক” নামে এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৮০ মিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ৮শ ৮০ কোটি টাকা।


চায়না ন্যাশনাল মেশিনারী ইমপোর্ট এন্ড এক্সপোর্ট কর্পোরেশনের (সিএমসি) ডেপুটি ম্যানেজার আব্দুল্লাহ আল মারুফ বলেন, যমুনাপাড়ের অব্যবহৃত কৃষি জমি বাংলাদেশ ও চীনের দুটি কোম্পানী বাংলাদেশ-চায়না রিনিউয়েবল এনার্জী কোম্পানী লি: (বিসিআরইসিএল) নামে বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ২১৪ একর জমি ২৫ বছর মেয়াদে লিজ নেয়। এরপর ৯ জানুয়ারি ২০২৩ এই বিদ্যুৎকেন্দ্রেটির পিপিএ (পাওয়ার পার্সেজ এগ্রিমেন্ট) এবং আইএ (ইমপ্লেমেন্টেশন এগ্রিমেন্ট) স্বাক্ষরিত হয়। দ্রুতগতিতে প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলে। এ প্রকল্পে কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শ্রমিক মিলে প্রায় ৪ শতাধিক জনবল রাতদিন কাজ করছে।
প্রকল্প পরিচালক তানভীর রহমান বলেন, ২০২৩ সালের ৯ জানুয়ারি আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকল্পের কাজ শুরু করি। প্রকল্প শেষ হওয়ার মেয়াদ ছিল ৯ জুলাই ২০২৪। আমরা নির্ধারিত সময়ের ১০ দিন আগেই আনুষ্ঠানিকভাবে উৎপাদনে যাচ্ছি। উৎপাদন শুরু হলে জাতীয় গ্রীডে ৬৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে। প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ ১০ দশমিক ২ ইউএস সেন্ট মূল্যে পিডিবির কাছে বিক্রি করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
প্রতিদিনের দৃশ্যপট ২০২৪
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com